ঢাকা ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার চার পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা: আলী রীয়াজ একনেকে ৮ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন ৮ দিন ব্যাহত হতে পারে দেশের স্যাটেলাইট সেবা কঠিন ও অস্বস্তিকর প্রশ্ন করা সাংবাদিকদের অধিকার নয়, দায়িত্ব: প্রেস সচিব নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণ জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২১ জানুয়ারি, ২০২২,  8:13 PM

news image

আগামী দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) সকালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এক নির্দেশনায় জানানো হয়, স্কুল ও কলেজ এবং সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আর বিশ্ববিদ্যালয় নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ সিদ্ধান্ত নেবে। শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধের কারণ জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তিনি জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এখন শিশুদের মধ্যে ঘটছে। এটি আগে ছিল না।

এটা আমলে নিতে হয়েছে। মাঠের চিত্রের ওপর ভিত্তি করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী জানান, বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের সঙ্গে হাসপাতালের পরিস্থিতি নিয়ে তার কথা হয়। এখন শিশুদের মধ্যে সংক্রমণ ঘটছে। এ নিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সঙ্গে কথা বলেছেন। এরপরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়। তিনি বলেন, পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক নজরে রাখা হবে, যখনই মনে হবে ক্লাসরুমে ফিরে যাওয়া সম্ভব, তখনই ফিরে যাওয়া হবে। এর আগে শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরে করোনার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, শুক্রবার ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক অংশ নিতে পারবে না। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছিলাম। সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায় রেখেছিলাম। কিন্তু ইদানীং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাচ্ছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম