
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৯ জানুয়ারি, ২০২৩, 2:38 PM
মাসের ব্যবধানে রসুনের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশ
পুরাপুরি আমদানি নির্ভর মসলার বাজার। পার্শ্ববর্তী ভারত, মিয়ানমার ও চীন থেকে আসে চাহিদার প্রায় ৮০ শতাংশ। বাকীটার বন্দোবস্ত হয় দেশীয় উৎস থেকে। গত কয়েকমাস ধরেই উর্ধ্বমুখি এই মসলার বাজার। মানভেদে দামের হেরফের হলেও, পণ্যভেদে মাসের ব্যবধানে খরচ বেড়েছে সর্বোচ্চ ৭৩ শতাংশ পর্যন্ত। টিসিবির তথ্য বলছে, গত একমাসের ব্যবধানে আমদানিকৃত রসুনের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। আদার বেলায় বাড়তি খরচ ২৩ ভাগ।
আর মাসের ব্যবধানে জিরাতে ক্রেতাদের বাড়তি গুনতে হচ্ছে সাড়ে ৩০ ভাগ। দাম বাড়ার জন্য আবারো পুরনো অজুহাত- এলসি জটিলতা ও আমদানি ঘাটতিকেই দুষছেন বিক্রেতারা। সঙ্গে যুক্ত পরিবহন খরচ। এদিকে প্রতিনিয়ত নানা অজুহাতে দীর্ঘ হচ্ছে খরচের খাতা। বাজারের তালিকায় কাটছাঁট করা ক্রেতাদের কণ্ঠে তাই স্পষ্ট ক্ষোভ। ব্যয় সংকোচন নীতি চলবে আর কতদিন? আমদানি স্বাভাবিক না হলে বাজার স্থিতিশীল হবার সম্ভাবনা দেখছেন না ব্যবসায়ীরা।