ঢাকা ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার চার পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা: আলী রীয়াজ একনেকে ৮ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন ৮ দিন ব্যাহত হতে পারে দেশের স্যাটেলাইট সেবা কঠিন ও অস্বস্তিকর প্রশ্ন করা সাংবাদিকদের অধিকার নয়, দায়িত্ব: প্রেস সচিব নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৫ মার্চ, ২০২৫,  12:22 PM

news image

মারিয়া নামে এক কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে ৩ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকালে ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। এ ছাড়া লাশ গুমের ঘটনায় তাদের প্রত্যেককে আসামিকে সাত বছর করে কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডিতরা হলেন, কেরানীগঞ্জের কামির উদ্দিনের ছেলে মো. সজিব (২৫), ফরিদপুরের হাসমত আলীর ছেলে মো. রাকিব (২৩) এবং শরীয়তপুরের মুসলিম মাতবরের ছেলে শাওন ওরফে ভ্যালকা শাওন (২৬)। একইসঙ্গে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আলী আকবর (২২) এবং মো. রিয়াজ (২২) নামে দুইজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। এর আগে, কারাগারে থাকা তিন আসামি রাকিব, রিয়াজ এবং শাওনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। রায় শেষে রাকিব এবং শাওনকে কারাগারে পাঠানো হয়। দণ্ডিত সজিব পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। জানা গেছে, ২০২২ সালের ১১ জুন কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পশ্চিম বামনসুর জামে মসজিদের সামনে পুকুর থেকে মারিয়া নামে এক কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ মামলা দায়ের করে।  ভিকটিমের বান্ধবী বৃষ্টি আক্তারের তথ্যে আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করা হয়। তারা দোষ স্বীকার করে জানায়, ভিকটিম মারিয়াকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পশ্চিম বামনসুর জামে মসজিদের পানিতে ফেলে রাখে। ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালে ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল।


logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম