ঢাকা ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার চার পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা: আলী রীয়াজ একনেকে ৮ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন ৮ দিন ব্যাহত হতে পারে দেশের স্যাটেলাইট সেবা কঠিন ও অস্বস্তিকর প্রশ্ন করা সাংবাদিকদের অধিকার নয়, দায়িত্ব: প্রেস সচিব নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

কলাবাগানে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ: হাইকোর্টে জামিন আবেদন দিহানের

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

০৯ এপ্রিল, ২০২২,  12:25 PM

news image

রাজধানীর কলাবাগানে ইংরেজি মাধ্যম পড়ুয়া স্কুলছাত্রীকে (১৭) ধর্ষণের পর হত্যায় অভিযুক্ত তার বন্ধু ফারদিন ইফতেখার ওরফে দিহান হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেছেন। শনিবার (৯ এপ্রিল) এ আবেদন করেন তিনি। প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ জানুয়ারি রাজধানীর ধানমন্ডির আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কলাবাগান থানায় ফোন করে জানায়, এক তরুণ এক কিশোরীকে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এনেছেন। কিশোরীর শরীর থেকে রক্ত ঝরছে। কলাবাগান থানার পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে দিহানকে আটক করে। এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে দিহানের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।

এই মামলায় গত বছরের ৮ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। অভিযোগপত্রে বলা হয়, দিহানের ‘পাশবিক নির্যাতনে’ কিশোরীর মৃত্যু হয়। মামলার নথিপত্রের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে কিশোরীর সঙ্গে দিহানের পরিচয় হয়। এরপর তাদের মধ্যে মেসেঞ্জারে নিয়মিত কথা হতো। পরিচয়ের এক মাসের মাথায় গত বছরের ৬ জানুয়ারি দিহান মেসেঞ্জারে কিশোরীকে পরদিন তাঁদের বাসায় যেতে প্ররোচিত করেন। মামলার নথি অনুযায়ী, ঘটনার দিন গৃহকর্মী বাসা থেকে চলে যাওয়ার পর দুপুর ১২টার দিকে ফোন দিয়ে কিশোরীকে বাসার বাইরে আসতে বলেন দিহান। কিশোরী তার বাসা থেকে বের হওয়ার পর তাঁকে নিজেদের বাসায় নিয়ে যান দিহান। অভিযোগপত্রে বলা হয়, কিশোরীকে ফুসলিয়ে নিজের বাসায় এনে ধর্ষণ করে পাশবিক নির্যাতন করে হত্যা করেন দিহান। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন নৃশংস ধর্ষণ ও ধর্ষণের ফলে ভুক্তভোগী কিশোরীর মৃত্যুর বিষয়টি প্রমাণ করে। মামলায় সাক্ষী হিসেবে ৫০ জনের বেশি ব্যক্তির জবানবন্দি ১৬১ ধারায় রেকর্ড করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই পরিদর্শক খালেদ সাইফুল্লাহ।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম