ঢাকা ০৩ আগস্ট, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
সুনামগঞ্জে অর্ধ-বার্ষিক বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত বারহাট্টায় গোপনাঙ্গ কেটে বানানো হচ্ছে হিজড়া, চলছে মাসিক চাঁদাবাজি যেমন থাকবে আগামী ৫ দিনের আবহাওয়া কক্সবাজারে অটোরিকশাকে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৪ নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণা আগামীকাল: এনসিপি বর্ষায় শাকপাতা খান নিয়ম মেনে খিলগাঁওয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পিটুনিতে একজনের মৃত্যুর অভিযোগ সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেট ঝুঁকিপূর্ণ ছিল, ফায়ার সার্ভিসও সতর্ক করেছিল দেশের স্বার্থ বিসর্জনের কোনো সুযোগ নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা জুলাই ঘোষণাপত্র জাতির সামনে উপস্থাপন ৫ আগস্ট

৪০ বছরে ৪৪ সন্তানের মা!

#

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

২৭ জুন, ২০২২,  10:17 AM

news image

৪০ বছর বয়সে ৪৪ সন্তানের মা হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডার বাসিন্দা মরিয়ম নাবাতানজি। এর মধ্যে একবার মাত্র একটি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। আর বেশির ভাগ সময়ই দুই থেকে চারটি করে বাচ্চার জন্ম দিয়েছেন তিনি। খবর ন্যাশনাল পোস্ট ও নিউইয়র্ক পোস্ট'র। খবরে বলা হয়, মরিয়মের বয়স যখন ৩ বছর, তখন তার মা তাকে ফেলে চলে যান। তারপর থেকে দাদির কাছেই মানুষ। ১২ বছর বয়সে বিয়ে হয় মরিয়মের। বছর না ঘুরতেই যমজ সন্তানের জন্ম দেন তিনি। প্রথমবার যমজ সন্তান হওয়ায় মরিয়মসহ পুরো পরিবার অত্যন্ত খুশি হয়েছিল। কিন্তু তারপর টানা চারবার যমজ সন্তানের জন্ম দেন মরিয়ম। মরিয়ম বুঝতে পারেন, কোথাও একটা সমস্যা হচ্ছে। তার ওপর অভাবের সংসার। সদস্য সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে থাকায় অভাব-অনটন যেন আরও গ্রাস করে বসে। সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে মরিয়ম ছুটে যান চিকিৎসকের কাছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসক তাকে জানান, তার ডিম্বাশয়ের আকার স্বাভাবিকের তুলনায় বড়। এমনকি তার প্রজনন ক্ষমতাও স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি। পুরো বিষয়টি নিয়ে স্বামীর সঙ্গে আলোচনা করেন মরিয়ম। তখন মরিয়মের কথায় গুরুত্ব দেননি তার স্বামী। এরপর চারবার একসঙ্গে তিন সন্তান ও পাঁচবার একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দেন মরিয়ম। সব মিলিয়ে ৪০ বছরের মরিয়ম ৪৪ জন সন্তানের মা হন। তবে এর মধ্যে পাঁচ সন্তান মারা যায়। বর্তমানে ৩৮ ছেলেমেয়ে নিয়ে মরিয়মের সংসার। স্বামী তাকে ছেড়ে গেছে। এদিকে এতগুলো সন্তান জন্ম দেয়ার বিষয়টিকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখছেন না চিকিৎসকরা। তারা বলছেন, বিরল একটি স্বাস্থ্যগত সমস্যায় ভুগছেন মরিয়ম। আর এ কারণেই কোনো ‘পরিবার পরিকল্পনাই’ তার কাজে আসেনি।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম