ঢাকা ১৮ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
সোনারগাঁয়ে বেরিবাঁধ থেকে যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ শপথ ভেঙেছেন: ইশরাক সাভারে অসহায় বিধবা নারীকে আর্থিক সহায়তা দিলেন বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে তৃনমূল দ্বায়ীত্বশীলদের সাথে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত জুলাইয়ের মধ্যেই 'জুলাই সনদ' তৈরি করতে পারবো: আলী রীয়াজ ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে যোগ দেয়নি জামায়াত সাগরে তৈরি হচ্ছে বজ্রমেঘ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত একাত্তরে ৫ রাজাকারকে কুপিয়ে হত্যা করা মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই সচিবালয়ে বিক্ষোভ অব্যাহত ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

নোয়াখালীতে মাকে জিম্মি করে সম্পত্তি বিক্রি; পেনশন ও সঞ্চয়কৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

#

২৯ মে, ২০২৫,  2:06 PM

news image

ইফতেখাইরুল আলম: নোয়াখালী সদর উপজেলার ৩ নং নোয়ান্নই ইউনিয়ন পরিষদের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের আলহাজ্ব জালাল আহম্মদ পন্ডিত এর তৃতীয় সন্তান সাবেক অবঃভূমি কর্মকর্তা আবু জাফর ওয়াহেদ লাতু দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত হয়ে,বিগত ২৫/২/২০১৯ ইং তারিখে তিনি   না ফেরার দেশে চলে গেলেন। স্থানীয় এলাকা সূত্রে জানা গেছে,মৃত্যুকালে তিনি স্রী নিলুফার আখতার সহ ৩ ছেলে ও ৪ মেয়ে ওয়ারিশ হিসেবে রেখে যান।পিতার মৃত্যুর পর পরেই মা নিলুফার আখতাকে জিম্মি করে,অপরাপর ছেলে মেয়ে যোগসাজেসে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন তারিখে,৩ নং নোয়ান্নই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের অর্থের বিনিময়ে একাধিক বার নামে বে নামে ভূয়া মৃত্যু সনদ ও ওয়ারিশ সনদ সৃজন করে,গত ৪/৩/১৯ইং, ৬/৩/১৯ইং,১০/৭/২৪ইং,২১/১০/২৪ইং এবং মৃত আবু জাফর ওয়াহেদ লাতুর বড় ছেলে এ এন এম মহি উদ্দিন জীবিত মা নিলুফার আখতারকে মৃত দেখিয়ে,গত ২/১/২৪ ইং তারিখে একটি ভূয়া ওয়ারিশ সনদ সৃজন করে।বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের প্রায় ১০ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে তার বিরুদ্ধে।

শুধু তা নয়,পিতার রেখে যাওয়া সয়-সম্পত্তির জাল জালিয়াতির মাধ্যমে নামে বে নামে ভূয়া কাগজপত্র সৃজন এবং পেনশন ও  সঞ্চয়কৃত সকল অর্থ আত্মসাৎ করার পায়তারা লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে তাদের সকল ভাই বোনের বিরুদ্ধে। অবঃপ্রাপ্ত ভূমি কর্মকর্তা আবু জাফর ওয়াহেদ লাতুর মৃত্যুর আগে।অর্থাৎ জীবিত থাকাকালীন সময়ে বিগত ২০১৫ ইং সনে।তিনি নোয়াখালী সদর সাব-রেজিষ্ট্রার প১১১-৬৫ নং অছিয়তনামা দলিল মূলে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি রামকৃষ্ণপর মৌজায় অছিয়তকৃত ৭১শতাংশ জমিন ছেলে এ এন,এম,মহি উদ্দিন,মঞ্জুরুল করিম ও ইকবাল মাহমুদ সহ ৩ ছেলেকে ভাগ বাটোয়ারা করে দেন। অপরদিকে মেয়ে শাহিন আক্তার,সাবিনা ইয়াসমিন,নাহিদ সুলতানা সহ ৩ মেয়েকে সদর সাব-রেজিঃকৃত ৪৭৫ নং হেবা ঘোষণা দলিল মূলে ২৭৩/৮৪ নং দক্ষিন চর-শুল্লুকিয়া মৌজায় ৩.৫৮ শতাংশ জমিন হেবা দলিল ঘোষণা করে দেন এবং অপর মেয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি এডভোকেট মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতারকে স্রী নিলুফার আখতারের সম্পত্তি থেকে ঐ সম-পরিমাণ জমিন সহসাই মেয়ে মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতারের নামে দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহীত হয়।

তিনি ছেলে-মেয়ে উভয়ের ভবিষ্যৎ ও সুখের  কথা চিন্তা করে তার মালিকীয় নিম্ন তফসিল সম্পত্তির বর্ণিত অছিয়তনামা দলিল করে দেন এবং উনার মৃত্যুর পর এই অছিয়তনামা দলিল কার্যকর হইবে।অছিয়তকৃত সম্পত্তিতে দাতার স্বত্ব,স্বার্থ ও দখল বজায় থাকবে এবং অছিয়ত দলিলের বুনিয়াদে সকলের নামে নামজারী ক্রমে দান,বিক্রি,বয়,হেবা সহ যাবতীয় স্বত্বে স্বত্ববান হয়ে চীরকাল ভোগ দখল করবে। পিতা আবু জাফর ওয়াহেদ লাতুর মৃত্যুর পর তার মেয়ে এডভোকেট মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতারকে পিতার অছিয়তনামা দলিলে তার স্রীর নিলুফার আখতারের সম্পত্তি থেকে ঐ সম পরিমাণ সম্পত্তি তার নামে দলিল রেজিস্ট্রি করে দেওয়ার কথা ছিল।পরবর্তীতে অপরাপর ভাই-বোন যোগাসাজেসে মা নিলুফার আখতারকে জিম্মি করে পিতার অছিয়তকৃত কথা মা না রেখে,পূনরায় মায়ের সম্পত্তি থেকে এডভোকেট মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতাকে কোন সম্পত্তি না দিয়ে।

গত ২৯/৮/২১ইং দলিল সম্পাদন করে পরবর্তীতে গত ১৫/১১/২১ইং তারিখে সুবর্ণচর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল নং ৩৮১৩/২১ইং সাপ কবলা রেজিস্ট্রি করে দেন সাবিনা ইয়াসমিন,ন ইকবাল মাহমুদ,শাহীন আক্তার,নাহিদ সুলতানা, মঞ্জুরুল করিম, এ এন এম মহি উদ্দিন ও মা নিলুফার আখতার  মালিক ও খাস দখলকার থাকিয়া জোনাল জরিপে ২৬১নং চর হাসান মৌজার ৬৫৭ ডিপি খতিয়ানে ২.৫০ একর জমিনের রেকর্ড ক্রমে একক মালিক ও খাস দখল কার থাকিয়া তাহা সম্পূর্ণ ২.৫০ একর জমিনের সৈনিক মং ২৫০.টাকা জমায় তোমাদের বরাবর হেবা ঘোষণা করলাম যেহেতু তোমারা অত্র দলিল গ্রহীতাগন ও আমার গর্ভজাত সন্তান।পরবর্তীতে এ এন এম মহি উদ্দিন ৪০ শতাংশ ভূমি সুবর্নচর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গত ১০/৩/২৫ইং তারিখে রাসেল ও রাশেদ বাবু নামে দুই ভাইয়ের কাছে ভূয়া জাল জালিয়াতি কাগজপত্র সৃজন করে বিক্রি ও করে প্রতারনার মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।যে সম্পত্তি এ এন এম মহি উদ্দিন বিক্রি করছে তা এখনো মা নিলুফার আখতারের নামে রেকর্ড সহ যাবতীয় কাগজপত্র সুদ্ধ রয়েছে।

এ সময় উপরে উল্লেখিত বিষয়টি জানতে চাইলে,মৃত আবু জাফর ওয়াহেদ লাতুর ছেলে ইকবাল মাহমুদ রিপন,প্রথমে তার আপন বড় বোন এডভোকেট মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতারের বিরুদ্ধে অনেক আজে বাজে মন্তব্য করে বলেন,তার চরিত্র খারাপের কারণে তাকে পিতা মুখিখ ভাবে ত্যর্য করেছে,তবে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেনি।কিছু দিন আগে ও তিনি প্রায় ৮ শতাংশ জমিন বিক্রি করে টাকা নিয়ে গেছে।আমি কোন আমার বোনের বিরুদ্ধে মামলায় জড়াইনি,উনি আমার বিরুদ্ধে অনেক মামলা করেছে।আমাকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে।ইকবাল মাহমুদ আরও বলেন,আমি মায়ের চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ বহন করেছি,কারন আমি আমার মায়ের পেনশনের টাকার নমিনি।"কিভাবে আপনি এই টাকার একক নমিনি হলেন"তিনি বলেন,মা আমার কাছেই থাকতো তাই তিনি অন্যান্য ভাই বোনদের বাদ দিয়ে,শুধু আমাকে উনার পেনশনের টাকার নমিনি করেছেন।পিতা মারা যাওয়ার আগ/পর থেকে আমি আমার মা ও বাবাকে দেখা শুনা করছি এবং আমার মা অসুস্থ হয়ে পড়লে ৩ মাস আমি উনাকে সমরিতা হাসপাতালে চিকিৎসা করেছি।

আমার ভাই বোন এবং কি এডভোকেট মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতার ও মায়ের কোন খোজ খবর নেয়নি।ঢাকা হাসপাতালে মা মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, খবর দেওয়ার পরেও সে মায়ের সাথে দেখা করতে আসেনি।"আপনার বোন এডভোকেট মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতার কি আপনার বাবা মায়ের সয়-সম্পত্তির ভাগ পাবে না"।তিনি বলেন,প্রায় ১ একরের মতো  সম্পত্তি পাবেন তিনি।এই সম্পত্তি কার কাছে জানতে চাইলে,তিনি বলেন,মা দেয়নি,আমার মা তার জন্য অনেক অপেক্ষা করেছিল। কিন্তুু তিনি বাড়িতে না আসায় মা ঐ সম্পতি আমাদের ভাই বোন সকলকে সাপ-কবলা দলিল মূলে রেজিস্ট্রি করে দিয়েছে।আপনার মা মারা গেছে কোথায়,বাড়িতে না হাসপাতালে!উনার মৃত্যু কি স্বাভাবিক হয়েছিল না কি অবহেলায় অযতেœ মারা গেছেন তিনি।ইকবাল মাহমুদ  বলেন,আমার মাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ করে বাড়িতে আনার একদিন পর তিনি বিকেল মারা যায়।পরে সকল ভাই  বোনদের মায়ের মৃত্যুর সংবাদ ফোন করে জানানো হয়।বোন মোসাম্মৎ সুরাইয়া আকতার সে ঢাকা থেকে বাড়িতে অনেক রাতে আসলে তিনি মায়ের মৃত দেহ দেখতে পারেননি।উপরে উল্লেখিত বিষয়টি জানতে,ভূমি কর্মকর্তার অন্যান্য ছেলে মেয়েদের সাথে যোগাযোগ করতে একাধিক বার তাদের ফোন করা হলেও তারা ফোন রিসিভ করেনি।

মায়ের সঞ্চয়কৃত ৫ লক্ষ টাকা নাহিদা সুলতানা রিংকুকে ডাক্তার সাজিয়ে গত ১/২/২৫ ইং তারিখে আবেদন করে সঞ্চয় অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে মোটা মাপের ঘুষের বিনিময়ে গত ৩০/১/২৫ইং প্রতারনার মাধ্যমে মায়ের সঞয়কৃত ৫ লক্ষ টাকা ইকবাল মাহমুদ ও ভূয়া ডাক্তার নাহিদা সুলতানা রিংকু আত্মসাৎ করেছে বলে সঞয় অফিস সূত্রে জানা গেছে। অপরদিকে তার বড় ভাই মহি উদ্দিন শামীমকে খোজ করার জন্য তার বাড়িতে যাওয়ার পরেও তাকে কোথাও পাওয়া যায়নি।অবঃপ্রাপ্ত ভূমি কর্মকর্তা মৃত আবু জাফর ওয়াহেদ লাতুর মেয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি মোসাম্মৎ সুরাইয়া  আকতার। এ প্রতিবেদককে বলেন, তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মন্তব্য করে কোন লাভ হবে না। পিতার পেনশন ও সঞ্চয়কৃত আমার ভাগের সকল অর্থ ও সয়-সম্পত্তি তারা সকলে যোগসাজশে ভোগদখল করছে। তারা আমাকে অনেক বার প্রানে হত্যা করার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি দিয়েছে। আমি বাড়িতে আসলে তারা আমাকে প্রানে হত্যা করার উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে দুই, দুই বার ষড়যন্ত্র করেছে।

শুধু তা নয়, আমার মা নিলুফার আখতার  গত ১৯ শে অক্টোবর ২০২৪ ইং বিকাল ৪ টা ১০ মিনিটের সময় মৃত্যু বরন করেন, অথচ মায়ের মৃত্যুর খবর আমি জানাতে পারি ৫ টা ৪৮ মিনিটের সময়। খবর পেয়ে আমি অতিদ্রুত ঢাকা থেকে রওনা দিয়েও বাড়িতে এসে দেখি তারা কেউ আমার জন্য অপেক্ষা করেনি। আনুমানিক রাত ৯ টায় মায়ের দাফন সম্পূর্ণ করেছে এবং পরের দিন ২০শে অক্টোবর ২০২৪ইং তারিখে মায়ের মৃত্যুর নেম প্লেট কবরস্থানে লাগিয়ে দেয়।তাহলে কি আমি ধরে নিবো,তারা সকলে যোগসাজশে  সম্পত্তি ও টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে আমার মাকেও মেরে ফেলেছে। তারা বলেছে, মা মাইজদী প্রাইম হাসপাতালে ও সমরিতা হাসপাতালে মারা গেছে। সত্যি কথা হলো,মা মারা গেছে বাড়িতে কিছু দিন তিনি প্রাইম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। মৃত্যুর আগের দিন শুক্রবার তারা মাকে রিলিজ করে বাড়িতে নিয়ে যায়। পরেরদিন শনিবার বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটের সময় তিনি মারা যান। শুধু তা নয়, তারা আমাকে মেরে ফেলার জন্য অনেক বার চেষ্টা করেছে।

আমি টের পেয়ে সুধারাম মডেল থানায় হাজীর হয়ে পর পর ২টা সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেছি।তারা আমার ভূয়া ফোন নাম্বার ও এন আইডি এবং অন্যের ছবি ব্যবহার করে, বেগমগঞ্জ উপজেলা সহকারী ভূমি অফিস গত ২৬/৬/২০২৪ ইং ই- নামজারী আবেদন করলে এরপর আমি বিষয়টি জানতে পেরে ঐ ই-নামজারী মামলা নং১৫২৩৮/২৩-২৪ইং বাতিল করেছি এবং সুবর্নচর উপজেলা সহকারী ভূমি অফিসে গত ২০/৫/২০২৫ ইং তারিখে আমি লিখিত অভিযোগ করেছি। যা চর হাসান বিআরএস ৬৫৭ খতিয়ানভুক্ত, এই খতিয়ান যেন জমাখারিজ না হয়। উক্ত খতিয়ানভুক্ত জমি পারিবারিক ভাবে পিতার  অছিয়তনামা দলিল নং প১১১ ৬৫- ৮/৭/২০১৫ ইং তারিখে বলে আমি উক্ত জমির ১.২০ বন্টনে অছিয়তনামা অনুযায়ী জমির মালিক ও দখলদার এবং বাকী অংশে হিস্যা অনুযায়ী ১৩ শতাংশ জমির মালিক ও অংশীদার অর্থাৎ মোট ১.৩৩ শতাংশ জমির মালিক ও অংশীদার।

নোয়াখালী সদর উপজেলার ৩ নং নোয়ান্নই ইউনিয়ন পরিষদের জীবিত ব্যক্তিকে মৃত দেখিয়ে বিভিন্ন তারিখে একই পরিবারের নামে বেনামে একাধিক ভূয়া মৃত্যু সনদ ও ওয়ারিশ সনদের বিষয়ে জানতে চাইলে  বর্তমান প্যানেল চেয়ারম্যান মহি উদ্দিন শেখ ও ৩নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার আবদুর রহমান কাজল বলেন,অবঃপ্রাপ্ত ভূমি কর্মকর্তার মৃত আবু জাফর ওয়াহেদ লাতুর স্ত্রী নীলুফার আখতার জীবিত থাকা সত্বেও তাকে মৃত দেখিয়ে (সাবেক)৩ নং ওয়ার্ডের  মেম্বার ওবায়দুল হক পরিবারের অন্যান্য আরও ৬ সদস্যকে বাদ দিয়ে চেয়ারম্যান দিলদার হোসেন জুনায়েদকে বাধ্য করে মেম্বার ওবায়দুল হক এ এন এম মহি উদ্দিন শামীমকে একটি ভূয়া ওয়ারিশ সনদ সৃজন করে দেয়। ইউনিয়ন পরিষদের অবৈধ ভূয়া জাল সনদ ব্যবহার করে শামীম গোপনে প্রায় অধ্যকোটি টাকার সম্পত্তি বিক্রি করার কিছুদিন পর বিষয়টি শামীমের ছোট ভাই ইকবাল মাহমুদ রিপন জানতে পেরে।বর্তমানে ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুর রহমান কাজলকে জানানো হলে তিনি  তাৎক্ষনিক বিষয়টি চেয়ারম্যান দিলদার হোসেন জুনায়েদকে সাবেক মেম্বার ওবায়দুল হককের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করলে পরে চেয়ারম্যান বিষয়টি এড়িয়ে যান।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম