ঢাকা ২৪ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট অনুষ্ঠান ঈদের ছুটিতে সড়কে ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই : গভর্নর ইসরাইলের সাথে যুদ্ধবিরতির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ইরানের একনেকে ৮৯৭৪ কোটি টাকার ১৭ প্রকল্প অনুমোদন দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন সরকারি চাকরিজীবীদের ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২ ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত সাতক্ষীরায় স্বাস্থ্য সহকারীদের ৬ দফা দাবিতে দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি পালিত

ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত ছেলেকে পুলিশে দিলেন বাবা

#

নিজস্ব প্রতিনিধি

২৬ জুন, ২০২২,  3:36 PM

news image

মেহেরপুরের অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত সাহাবুলকে পুলিশে সোপর্দ করেছে বাবা আহাদ আলী। তবে পুলিশের দাবি মোবাইল ট্রাকিং করে সাহাবুলের অবস্থান জেনে তার পরিবারকে চাপদিয়ে তাকে আটক করা হয়েছে। সাহাবুল মেহেরপুর সদর উপজেলার রাজাপুর গ্রামের আহাদ আলীর ছেলে ও পেশায় ব্যাটিির চালিত ইজিবাইক চালক। মেহেরপুর সদর থানা পুলিশ আজ রবিবার সকালে সাহাবুলকে গ্রেফতার দেখান। সাহাবুলের পিতা ও মেহেরপুর থানা পুলিশ জানায়, সাহাবুল ইসলাম একই উপজেলার বন্দর গ্রামের ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক কিশোরীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে। এরপর গত ২৫ মে তাকে ভাগিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় সে। এ ঘটনায় ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগ এনে ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সাহাবুল, সাহাবুল ইসলামের ছোট বোন একই গ্রামের সাখাওয়াত হোসেনের স্ত্রী স্বপ্না খাতুনকে আসামি করে মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।  মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাবীব জানান, মামলা হওয়ার পর আসামির মোবাইল ফোন ট্র্যাকিং করে মেহেরপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার ও ভিকটিমকে উদ্ধার করা হয়েছে। আটক সাহাবুল ইসলামকে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে মেহেরপুর জেল হাজতে ও ভিকটিমকে আদালতে নেওয়া হয়েছে। এর আগেও এই আসামি আরেকটি মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে গেছিল। সাহাবুলের বাবা আহাদ আলী জানান, আমার ছেলে বন্দ্রর গ্রামের আমার এক নিকট আত্মীয়ের মেয়ের সাথে প্রেম করে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। এর পর তারা মামলা করলে সদর থানা পুলিশ তাদের হাজির করার জন্য আমাদের সময় দেন ও তাদেও অবস্থান জানিয়ে দেন। গতকাল শনিবার ঢাকা থেকে তাদের দু’জনকে এনে মেহেরপুর সদর থানা পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম