
নিজস্ব প্রতিবেদক
২১ জুলাই, ২০২২, 2:00 PM

জাতির স্বার্থে দেশে অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনিবার্যভাবে প্রয়োজন
ভোটকেন্দ্রে সহিংসতা ও পেশি শক্তি নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে নির্বাচন কমিশন। এ জন্য প্রয়োজনে সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানোর কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) সকালে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে চলমান সংলাপের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) সাথে বৈঠক শেষে এ সব কথা বলেন তিনি। সিইসি বলেন, জাতির স্বার্থে দেশে অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনিবার্যভাবে প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে, থাকবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, সংলাপের কয়েকটি পর্ব শেষ হয়েছে।
নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণের কথা আমরা পুনর্ব্যক্ত করে যাচ্ছি। সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অংশ নিতে আমরা বারবার অনুরোধ করে যাচ্ছি। কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচনে প্রতিযোগিতা ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রয়োজন। পক্ষ-প্রতিপক্ষের সক্রিয় অংশগ্রহণে নির্বাচনে একটি ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হয়ে থাকে। এতে করে সম্ভাব্য অনিয়ম, কারচুপি, দুর্নীতি, অর্থশক্তির বৈভব ও পেশিশক্তির প্রভাব বহুলাংশে নিয়ন্ত্রিত হতে পারে। এটা আমরা আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করি। ১৭ জুলাই শুরু হওয়া এ ধারবাহিক সংলাপ চলবে ৩১ জুলাই পর্যন্ত। প্রায় প্রতিদিনই চারটি করে দলের সঙ্গে সংলাপ হবে। তবে বিএনপির সঙ্গে সংলাপের দিন তিনটি দলের সঙ্গে বসার কথা ছিল ইসির। গতকাল বুধবার নির্ধারিত দিনে বাংলাদেশ গণতন্ত্রী পার্টি ও বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি সংলাপে বসলেও আসেনি বিএনপি।