ঢাকা ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর দক্ষিণখান থেকে নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার চাকসু নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করল ছাত্রদল চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ৪ শ্রমিক বার্ন ইন্সটিটিউটে নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদাকে সাতক্ষীরায় সংবর্ধনা সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশি এজেন্ট আব্দুল আজিজ ও উৎপল গ্রেপ্তার দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যে শেখ হাসিনাসহ দায়ীদের কঠোর শাস্তি চাইলেন নাহিদ ইসলাম স্বাস্থ্য খাতে ‘দুর্নীতির হোতা’ মিঠু ৫ দিনের রিমান্ডে দ্বিতীয় দিনের মতো ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিচ্ছেন নাহিদ ফরিদগঞ্জে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

চাকরি ফেরত পাবেন না ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তা: আপিল বিভাগ

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  1:14 PM

news image

চারদলীয় জোট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বিভাগ এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ ও মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী। অন্যদিকে, চাকরিচ্যুত নির্বাচন কর্মকর্তাদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ, প্রবীর নিয়োগী, সালাহ উদ্দিন দোলন ও কামরুল হক সিদ্দিকী। গত রবিবার প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষ হয়।

এর আগে, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়। চার দলীয় জোট সরকারের সময়ের এই নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠার পর ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তাদের মধ্যে অনুত্তীর্ণ ৮৫ জনকে ওই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়। এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে তারা আপিল করেন। এই আপিল মঞ্জুর করে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করে বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম