ঢাকা ২০ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
এ পর্যন্ত দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ১৮ সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত এশিয়া কাপ আর্চারিতে সোনা জিতলেন বাংলাদেশের আলিফ পরমাণু ইস্যুতে ‘রেড লাইন’ স্পষ্ট করল ইরান সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৬ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ ৫ আগস্ট সরকারি ছুটির ঘোষণা আসছে ২৫৩ জনের গুমের অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছে কমিশন প্রবাসীরা ফেরার সময় শুল্ক ছাড়াই আনতে পারবেন যে ১৯ পণ্য বাংলাদেশকে দুই প্রকল্পে ৬৪০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিক’

গুজব বন্ধে ডিজিটাল আইনের প্রয়োজন আছে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২,  1:52 PM

news image

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব বন্ধ করতে ডিজিটাল নিরাপত্তার আইনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক সময় অনাকাক্সিক্ষত, মিথ্যা, গুজব ও অপপ্রচার চালানো হয়। কারা এসব গুজব ছড়ায় তার তথ্যও কিছু ক্ষেত্রে পাওয়া যায় না। তাই এসব রোধে ডিজিটাল আইনের দরকার রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এর ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন- ২০১৮: চড়া মূল্য দিচ্ছে কারা?’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। সিজিএস-এর নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিজিএস-এর চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী। এ সময় রেজাউল করিম বলেন,

সারা বিশ্বেই ডিজিটাল প্লাটফর্মে অপব্যবহার করা নিয়ে আইন রয়েছে। এটা যে শুধু বাংলাদেশে আইন হয়েছে বিষয়টা তেমন নয়। দেশের বাইরে থেকে যারা দেশের ভিতরে ডিজিটাল অপরাধ করে তাদের রোধ করতে ও অসামাজিক কার্যকলাপ, অশালীনতা, জঙ্গি সন্ত্রাসবাদকে রোধ করতে এই আইনের প্রয়োজনীয়তা কেউ অস্বীকার করেন না। আইনের অপপ্রয়োগ রোধ করার জন্য প্রতিকার রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সত্য মামলা করার জন্য যেই সাজা মিথ্যা মামলার জন্য তার একই সাজার বিধান রয়েছে। তবে আইনের অপপ্রয়োগে অতি উৎসাহীদের ভূমিকা অনেক সময় সদিচ্ছাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে সংবাদমাধ্যমে অনেক সমালোচনা করা যাচ্ছে যেটা অতীতে কখনো করা যায়নি। স্বাধীন সংবাদমাধ্যম না থাকলে একটি রাষ্ট্র সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। আমরা চাই দেশে সমালোচনা হোক। বস্তুনিষ্ঠতা হোক। কারণ শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন গণমাধ্যম বিকশিত হলে রাষ্ট্র উপকৃত হবে। ভার্চুয়াল এই আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ)- সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, এনটিভির বার্তা প্রধান জহিরুল আলম, বাংলাদেশ গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম