ঢাকা ২০ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
এ পর্যন্ত দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ১৮ সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত এশিয়া কাপ আর্চারিতে সোনা জিতলেন বাংলাদেশের আলিফ পরমাণু ইস্যুতে ‘রেড লাইন’ স্পষ্ট করল ইরান সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৬ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ ৫ আগস্ট সরকারি ছুটির ঘোষণা আসছে ২৫৩ জনের গুমের অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছে কমিশন প্রবাসীরা ফেরার সময় শুল্ক ছাড়াই আনতে পারবেন যে ১৯ পণ্য বাংলাদেশকে দুই প্রকল্পে ৬৪০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিক’

কিলার আব্বাসের সহযোগী রাজীব চৌধুরীর বিচার দাবী

#

২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪,  7:53 PM

news image

আলম হোসেন : বিগত পনের বছর যাবৎ দেশে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, খুন, রাহাজানী, হত্যা, লুটপাট, ধর্ষণ ছিল দেশের স্বাভাকিক পরিস্থিতি। এ পরিস্থিতিকে কোন রকম মানিয়ে নিজের জীবন বাঁচিয়ে বিগত সরকারের আমলের তথাকথিত আওয়ামী নেতা দের সাথে মানিয়ে চলতে হয়েছিল সাধারণ মানুষকে। না পেরেছে কাউকে বলতে না পেরেছে সইতে। চাঁদাবাজী, দখলবাজী এ ছিল বিগত স্বৈরাচার সরকারের নেতাদের মূখ্য হাতিয়ার এর ই ধারাবাহিকতার কথিত এক সন্ত্রাসী রাজবি চৌধুরী যার উত্থান হয়েছিল স্বৈরাচার হাসিনার আমলে। মিরপুর এলাকায় খুন, জমি দখল, জুট ব্যাবসা, গুম অনৈতিক কর্মকান্ড হতে সব ধরনের অপকরের্মর সাথে জড়িত ছিলেন সন্ত্রাসী গডফাদার রাজীব চৌধুরী। মুক্তখবরের অনুসন্ধানে জানা গেছে যে, রাজধানীর ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর অন্যতম ছিলেন কিলার আব্বাস। কিলার আব্বাসের বিরুদ্ধে হত্যাসহ ১২টি মামলার কথা জানা গেছে তিনি ১৯ বছর ধরে বন্দী কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে। আর এ আব্বাসের অন্যতম সহযোগী ছিলেন সন্ত্রাসী গড ফাদার রাজীব চৌধুরী। বৈষম্যকারী ছাত্র আন্দোলনে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল এর সাথে মিরপুর ১০নং গোল চত্তরে আন্দোলনরত ছাত্রদের হয়রানী আন্দোলনে বাধা এবং পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করিয়েছে এ রাজীব চৌধুরী। এ ছাড়া ও ৩ আগষ্ট ২০২৪ ইং তারিখে মিরপুর ১০ নং গোল চত্তরে রাজীব চৌধুরীর নেতৃত্বে টুকুর ছেলে জিসান কাদির মাহমুদ, ইমু কাশেমের ছেলে ও মিজান সোহাগ, মানিক কিরণ ফেরদৌস রাশেদ রিপন রাজীব বৈষম্যকারী ছাত্রদের উপর গুলি করে। অনুষন্ধানে আরো জানা যায় যে, ১৯৯৫-১৯৯৬ ইং তে এ রাজিব মিরপুর একটি স্থানীয় ভিডিও দোকানে ৩০০ টাকা বেতনে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন এ রাজিবকে তখন এলাকাবাসী চন্দ্রা বাবু দাঁতভাঙ্গা বাবু নামে চিনতেন। এরপর তার সাথে কিলার আব্বাসের পরিচয় হয়। কিলার আব্বাস বিভিন্ন মামলার কারনে যখন আত্ম গোপনে যান ঠিক তখনেই সুযোগে সৎ ব্যবহার করেন রাতারাতি হয়ে যান রাজিব চৌধুরী। সাথে সাথেই তিনি কিলার আব্বাসের উপদেষ্টা হয়ে তার যাবতীয় কিছু নিজ নিয়ন্ত্রণে আনেন। সকল প্রকারের চাঁদাবজীর স্পট ও প্রতি বছরের কচুক্ষেত বাজারের গরুর হাট ও তার নিয়ন্ত্রণে চলে আছে। অনুষন্ধানে আরো উঠে আসে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ১৬-১৭ বছর সে বিভিন্ন মন্ত্রী ও বিজিএমই এর দোহাই দিয়ে মিরপুরের যত গার্মেন্টস আছে সব কয়টা গার্মেন্টসে নিরবে কিলার আব্বাসের নামের উপরে চাঁদাবাজি জুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে গডফাদার রাজিব চৌধুরি। সম্প্রতি মিরপুরের সর্ব স্তরের জনগন গডফাদার রাজিব চৌধুরির গ্রেফতার ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের প্রতিবাদে মিছিল মানব বন্ধন ও পোষ্টার, লিফলট বিতরন করেন।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম