ঢাকা ২০ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
এ পর্যন্ত দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ১৮ সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত এশিয়া কাপ আর্চারিতে সোনা জিতলেন বাংলাদেশের আলিফ পরমাণু ইস্যুতে ‘রেড লাইন’ স্পষ্ট করল ইরান সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৬ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ ৫ আগস্ট সরকারি ছুটির ঘোষণা আসছে ২৫৩ জনের গুমের অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছে কমিশন প্রবাসীরা ফেরার সময় শুল্ক ছাড়াই আনতে পারবেন যে ১৯ পণ্য বাংলাদেশকে দুই প্রকল্পে ৬৪০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিক’

ঈদের আগে চড়া মসলার বাজার

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৫ এপ্রিল, ২০২৩,  3:27 PM

news image

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে দাম বেড়েছে মসলা জাতীয় পণ্যের। বিক্রেতারা বলছেন, তাদের বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই বেশি দাম রাখতে হচ্ছে। আর, ক্রেতারা বলছেন ঈদের আগে সব সময় মসলার দাম বিনা কারণে বেড়ে যায়। শনিবার (১৫ এপ্রিল) রাজধানীর কাওরান বাজার এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। কারওয়ান বাজারের পাইকারি ও খুচরো মসলার দোকান ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে বড় এলাচ প্রতি কেজি ১৬০০-২৬০০ টাকা, মাঝারি এলাচ ১৪০০-১৫০০ টাকা, ছোট এলাচ ১২০০-১৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, বাজারে প্রতি কেজি ভারতীয় জিরা ৬০০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য মসলার মধ্যে লবঙ্গ ১৪০০-১৫০০ টাকা, সাদা গোলমরিচ ৯৫০-১০০০ টাকা, কালো গোলমরিচ ৬৫০-৭০০ টাকা, দারুচিনি ৪১০-৫২০ টাকা, ধনিয়া ১৩০-১৬০ টাকা, সরিষা ৩০০-৩৫০ টাকা, মেথি ৩৫০-৪০০ টাকা, তেজপাতা ১৫০-২০০ টাকা, মিষ্টি জিরা ৪০০-৫০০ টাকা, কালিজিরা ৫০০-৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি মসলা গড়ে ১০-১০০ টাকা কেজি প্রতি বেড়েছে এক সপ্তাহের ব্যবধানে।

জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের পাইকারি মসলা ব্যবসায়ী হারুনুর রশীদ বলেন, মসলা আমরা কিনেছি বাড়তি দামে। তাই বিক্রি করতে হচ্ছে কিছুটা বেশি দামেই। আর, ঈদের আগে বাজার একটু চড়া-ই থাকে। একই বাজারে কথা হয় ক্রেতা শাহজাহান খন্দকারের সঙ্গে। তিনি বলেন, প্রত্যকে ঈদে মানুষ মাংসটা একটু বেশি খায়। যে কারণে মসলার চাহিদা অন্য সময়ের তুলনায় একটু বেশি থাকে। আর চাহিদা বেশি মানেই দামও বাড়বে। অন্তত, এ দেশে এটাই নিয়ম। অন্যকিছু না। অহেতুক দাম বাড়িয়েছে বিক্রেতারা। এদিকে, বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৩৫-৪০ টাকা, আমদানি করা পেঁয়াজ ৪০-৪৫ টাকা, দেশি রসুন ৭০-১০০টাকা, আমদানি করা রসুন ১২০-১৪০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০-১২০ টাকা, দেশি শুকনা মরিচ ৩৯০-৪৪০ টাকা, আমদানি করা শুকনা মরিচ ৪২০-৪৬০ টাকা, দেশি হলুদ ২২০-২৯০ টাকা, আমদানি করা হলুদ ১৯০-২৩০ টাকা, দেশি আদা ২২০-২৪০ টাকা, আমদানি করা আদা ১৩০-২৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বর্তমান বাজারে খোসাযুক্ত চীনাবাদাম বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকায়। তবে খোসাবিহীন বাদাম বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৭০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া কাঠবাদাম ৮০০-৯০০ টাকা, পেস্তাবাদাম ১৮০০-২০০০ টাকা, কাজুবাদাম মানভেদে ৯০০-১০০০ টাকা, আখরোট ১০০০-১১০০ টাকা, মিষ্টি আলুবোখারা কেজিপ্রতি ৪০০-৫০০ টাকা, টক আলুবোখারা ৫০০-৬০০ টাকা, কিসমিস ৪০০-৫০০ টাকা, কালো কিসমিস ৭৫০-৮৫০ টাকা ও নারিকেল জোড়া ১০০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সূত্র : বাংলানিউজ

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম