ঢাকা ২৫ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, সুপারিশ মেনে নিচ্ছে বিএনপি মব জাস্টিস' নামে এক হিংস্র উন্মাদনা মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে: তারেক রহমান বাংলাদেশে পাচারের জন্যই ফেনসিডিল তৈরি করে ভারত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ইশরাক সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল গ্রেপ্তার বিএনপি মব সংস্কৃতির বিপক্ষে: ফারুক চুল পড়া ও মানসিক উদ্বেগ কমায় কাঁঠালের বীজ তদন্ত কমিশনে ই-মেইল পাঠিয়ে সাক্ষ্য দিলেন নানক-আজম ২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা ঠিক না থাকায় জীববৈচিত্র ধ্বংসের মুখে: ড. ইউনূস

মেয়র তাপসের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা অভিযোগ

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৪ মে, ২০২৩,  2:41 PM

news image

‘একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম’—ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের এমন বক্তব্য আপিল বিভাগের নজরে এনেছেন সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম। আজ বুধবার (২৪ মে) বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে মেয়র তাপসের বক্তব্য প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের নজরে আনা হয়। ‘একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম’–মেয়র তাপসের এমন বক্তব্য নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের একাংশ আপিল বিভাগে পড়ে শোনান ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম। তিনি বলেন, “মেয়র তাপস বলেছেন, মনটা চায় আবার ইস্তফা দিয়ে ফিরে আসি। একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম। মশিউজ্জামানকে (বারের গত নির্বাচনের সাব কমিটির প্রধান) আমরা মনে করতাম–ওরে বাবা, কী জানি ফেরেশতা আসছে। সবচেয়ে বড় চোর হলো মশিউজ্জামান। যেসব সুশীলরা আমাদের বুদ্ধি দিতে যাবেন সেসব সুশীলদের আমরা বস্তায় ভরে বুড়িগঙ্গা নদীর কালো পানিতে ছেড়ে দেব। গত রোববার (২১ মে) বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস।” ব্যারিস্টার আমীর বলেন, “তার এই বক্তব্যে আনফরচুনেটলি...”। এ পর্যায়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, “আমরা বক্তব্য ভালো করে পড়ে দেখি। তারপর কী করা যায় সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।” আদালত থেকে বের হয়ে ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, “তাপস যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটা আদালত অবমাননা। তার বক্তব্যে সারা দেশের মানুষ ক্ষুব্ধ হয়েছেন। আমরা আশা করছি, আপিল বিভাগের আট বিচারপতি বসে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবেন।”

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম