ঢাকা ২১ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
গলে ড্র দিয়ে টেস্টের নতুন চক্র শুরু করল বাংলাদেশ নোয়াখালী মানব কল্যাণ পরিষদ, ইন ফ্রান্স-এর ঈদ পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ২০২৫ একদিনে সর্বোচ্চ ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১ ইরানে হামলায় এ পর্যন্ত নিহত ৪৩০ : স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১ জনের পরিচয় মিলেছে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ঢাকা মেডিকেল কলেজ পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ: উপদেষ্টা সাখাওয়াত আ. লীগকে নিষিদ্ধ করিনি, নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কিনা সিদ্ধান্ত ইসির: বিবিসিকে প্রধান উপদেষ্টা ছাগলনাইয়ায় সেফটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

৭৯-তে পা রাখলেন আবুল হায়াত

#

বিনোদন প্রতিবেদক

০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  11:29 AM

news image

৭৮ বছর পূর্ণ করে ৭৯-তে পা রাখলেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্দেশক আবুল হায়াত। ১৯৪৪ সালের আজকের এই দিনে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। একুশে পদকপ্রাপ্ত আবুল হায়াত বাংলা ১৩৫১ সালের ২৩ ভাদ্র ভারতের মুর্শিদাবাদে মো. আবদুস সালাম ও শামসুন্নাহার বেগমের ঘর আলোকিত করে পৃথিবীর বুকে জন্ম নেন। মুর্শিদাবাদের সেই আবুল হায়াতই অভিনয় দিয়ে এ দেশের নাট্যাঙ্গনকে সমৃদ্ধ করেছেন। দেশ-বিদেশে বাংলা ভাষার নাটককে করেছেন সমাদৃত ভারতের পশ্চিমববঙ্গে জন্ম হলেও, দেশ বিভাগের পর চলে আসেন চট্টগ্রামে। বুয়েট থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা পাঠ চুকিয়ে প্রকৌশলী হিসেবে নিযুক্ত হন ওয়াসায়। ওয়াসার সেই ইঞ্জিনিয়ার অভিনয় দিয়ে হয়ে উঠেন টিভি নাটকের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় ‘বাবা’। অভিনয় করেছেন অসংখ্যা নাটকে। সফল, সুন্দর ও বৈচিত্র্যময় জীবনের কীর্তিমান এ অভিনেতা জন্মদিন প্রসঙ্গে বলেন, “দিনটি নিয়ে তেমন কোনো পরিকল্পনা আমার থাকে না। যা কিছু আয়োজন, পরিবারের সদস্যরাই করে থাকে। নাতনি শ্রীষার (নাতাশা হায়াতের বড় সন্তান) জন্মের পর তো সেটা আরও বেড়েছে। কারণ আমার আর শ্রীষার জন্মদিন একই দিনে। রাত ১২টা বাজার পরই ওকে নিয়ে কেক কাটতে হয়েছে। চ্যানেল আইতে দুপুর সাড়ে ১২টায় অনন্যা রুমা প্রযোজিত ‘তারকা কথন’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করব। এ ছাড়া আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী, শুভাকাক্সক্ষীরা ফোন করে, খুদে বার্তার মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করার কারণে বিপাশা ও তার পরিবারকে খুব মিস করছি।” দীর্ঘদিনের ক্যারিয়ার নিয়ে অভিনেতা বলেন, “মাত্র পাঁচ বছর বয়সে মায়ের হাত ধরে অমলেন্দু বিশ্বাসের নাটক দেখতে গিয়েছিলাম। সেই থেকে মাথায় পোকা ঢোকে, আমি তো অভিনয় করব। আজ অবধি সে পোকা আছে। রাক্ষসের মতো বংশবৃদ্ধি করে চলেছে। কথাগুলো বলার কারণ- আমি ভালোবেসে অভিনয় করি। অপ্রাপ্তি বলতে কিছু নেই। যা আছে, তার সবটুকুই প্রাপ্তি। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত অভিনয় করে যেতে চাই। আমি চাই, মঞ্চেই আমার মরণ হোক। কখনো অভিনয় ছাড়ব না, নাটক থেকে দূরে যাব না। এখান থেকে সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কেউ আমাকে সরাতে পারবে না।”

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম